Join our subscribers list to get the latest news, updates and special offers directly in your inbox
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার যে শঙ্কা সম্প্রতি তৈরি হয়েছিল, তা এখন কাটিয়ে উঠেছে। হামাস শনিবার তিন ইসরায়েলি বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এবং এর বিপরীতে ইসরায়েলের বন্দিশিবির থেকে ৩৬৯ ফিলিস্তিনি মুক্তি পাবে। এর আগে হামাস তিনজন ইসরায়েলি, ইয়াইর হর্ন, সাগুই দেকেল-শেন ও সাশা ত্রুফানভ, যারা আমেরিকান এবং রাশিয়ান-ইসরায়েলি নাগরিক, তাদের মুক্তি ঘোষণা করেছিল।
এটি এক ধাপ সামনের দিকে এগিয়ে গেল যখন মিশর ও কাতারের মধ্যস্থতায় হামাস আরও তিন জন জিম্মিকে মুক্তি দিতে রাজি হয়েছে। হামাস এবং ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হুমকির মাঝে, যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভঙ্গ হওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছিল, তবে এখন পরিস্থিতি কিছুটা স্থিতিশীল হয়েছে। ৭ অক্টোবর গাজায় হামলা চালানোর সময় এই তিন ইসরায়েলিকে বন্দি করে নিয়ে গিয়েছিল হামাস।
এছাড়া, হামাস ত্রাণের প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হওয়ার অভিযোগ তুলে আর কোনো জিম্মি মুক্তি না দেওয়ার হুমকি দিয়েছিল, যার পাল্টায় ইসরায়েলও যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিয়েছিল।
এদিকে, গত সপ্তাহে হামাসের হাত থেকে মুক্তিপ্রাপ্ত তিন জিম্মির দুর্দশার বিষয়টি ইসরায়েলিদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি করেছিল। এর পর, যুদ্ধবিরতি চুক্তি সচল রাখার দাবি উঠেছিল।
এছাড়া, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তাব যুদ্ধবিরতির ভবিষ্যৎ নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টি করেছিল, যদিও তা আরব দেশগুলো এবং ফিলিস্তিনিদের পক্ষ থেকে প্রত্যাখ্যাত হয়েছে।
এই পরিস্থিতির পর, হামাস এখনও ৭৬ জন জিম্মি রাখছে, যাদের মধ্যে প্রায় অর্ধেক জীবিত বলে মনে করা হচ্ছে।
জাতীয় নির্বাচন আগে প্রয়োজন।
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন প্রয়োজন।
কোন নির্বাচনই বর্তমানে প্রয়োজন নেই, সংস্কার আগে প্রয়োজন।
ভোট দিন ফলাফল
Total Vote: 12
View Options