Join our subscribers list to get the latest news, updates and special offers directly in your inbox
আজ আমরা যারা বাংলায় সহজে লিখতে পারছি, নিজেদের মনের কথা মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারছি, তার পেছনে একজন অসাধারণ মানুষের অবদান রয়েছে—তিনি মেহদী হাসান খান।
একসময় "বিজয়" সফটওয়্যার দিয়ে বাংলা টাইপ করার চেষ্টা করেও অনেকেই সফল হতে পারতেন না। কিন্তু মেহদী হাসান যখন "অভ্র" নামের একটি ফনেটিক বাংলা লেখার সফটওয়্যার তৈরি করলেন, তখন বাংলা টাইপিং সাধারণ মানুষের জন্য সহজ হয়ে গেল।
ঢাকার আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজে স্কুলজীবন কাটানোর পর নটর ডেম কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন মেহদী হাসান। এরপর ভর্তি হন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে। ডাক্তারি পড়ার পাশাপাশি বাংলা ভাষার জন্য এক নীরব বিপ্লব ঘটান তিনি—উন্মুক্ত এবং বিনামূল্যের "অভ্র" কী-বোর্ড তৈরি করেন।
একসময় বাংলা লেখার সফটওয়্যার নিয়ে বাণিজ্যিক বাধ্যবাধকতা তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু মেহদী হাসান তার "অভ্র" সবার জন্য উন্মুক্ত রাখেন, যেন যেকোনো মানুষ বিনামূল্যে বাংলা লিখতে পারে। কারণ "অভ্র"র মূলনীতি ছিল—"ভাষা হোক উন্মুক্ত"।
আজ আমি, আপনি—আমাদের সবার বাংলা লেখার স্বাধীনতার পেছনে মেহদী হাসানের অবদান অনস্বীকার্য। কিন্তু আমরা কয়জন তার এই অবদানের কথা জানি?
এই অসামান্য কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ২০২৫ সালে "একুশে পদক" পুরস্কার পাচ্ছেন মেহদী হাসান। এটি নিঃসন্দেহে বাংলা ভাষা ও প্রযুক্তির এক বড় জয়।
ধন্যবাদ বাংলাদেশ সরকারকে, যিনি তাকে রাষ্ট্রীয়ভাবে সম্মানিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
জাতীয় নির্বাচন আগে প্রয়োজন।
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন প্রয়োজন।
কোন নির্বাচনই বর্তমানে প্রয়োজন নেই, সংস্কার আগে প্রয়োজন।
ভোট দিন ফলাফল
Total Vote: 12
View Options